• বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
সদরপুরে প্রধানমন্ত্রীর উপহার গ্রহন করলেন ১১৪ জন শিক্ষার্থী এবার শহরের সৌন্দর্য বাড়াতে ৫০টি জবা ফুল গাছ রোপন করলেন সেই বৃক্ষ প্রেমিক স্কুল শিক্ষক নুরুল ইসলাম কুমার নদের দূষণ-দখল বন্ধে নৌ-শোভাযাত্রা ফরিদপুরে হত দরিদ্র ১৭৫০টি পরিবারে মাঝে কোরবানীর মাংস বিতরন ফরিদপুরে সাইবার সহিংসতা রোধে ‘ফ্রেন্ড রেইজার’ ডিবেট মরহুম শেখ ছৈজদ্দিন আল চিস্তির ওফাৎ দিবসে  দোয়া ও মিলাদ মাহফিল ফরিদপুরের কুমার নদ রক্ষায় জেলা প্রশাসনের অভিযান শুরু ফরিদপুরে পিকেএসএফ ও বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় এসডিসি’তে রেইজ প্রকল্পের ‘উদ্যোক্তা উন্নয়ন’ প্রশিক্ষণ শুরু ঢাকা- ফরিদপুর ভাঙ্গায় ট্রেন চলাচল শুরু সেপ্টেম্বরে: রেলমন্ত্রী ফরিদপুরে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সাথে অংশীজনের সভা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সাংবাদিক কে,এম রুবেল

 ভয়েস অব ফরিদপুর নিউজ : / ৩২০ Time View
Update : শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২

দৈনিক সংবাদ ও বৈশাখী টেলিভিশনের ফরিদপুর প্রতিনিধি সাংবাদিক কে এম রুবেল (৪৫) ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) শুক্রবার (২২ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাকে ফরিদপুর ডায়বেটিক হাসপাতালে নেয়া হয়। রাত ১২টার দিকে সেখানে তার মৃত্যু হয়। তিনি মা, স্ত্রী, দুই পুত্র রেখে যান। সাংবাদিক রুবেলের পুত্র কাজী লামীম ইসলাম জানান, রাতে খাবার খান তার বাবা। এরপর রাত ১০টার দিকে তিনি বুকে ও হাতেপায়ে ব্যথা অনুভব করলে মায়ের সাথে পরামর্শ করে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনেন মোবাইল ফোন করে৷ এরপর বাসা হতে হেটে হেটে বের হয়ে বায়তুল আমান বাজার পর্যন্ত এসে অ্যাম্বুলেন্সে উঠে হাসপাতালে যান। সেখানে কিছুক্ষণ পর মারা যান তিনি।রুবেলের মৃত্যুর সংবাদ পৌছালে সহকর্মী ও পরিচিতদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। শহরের বায়তুল আমান মহল্লার মরহুম কাজী সিরাজুল ইসলামের সন্তান ছিলেন কে এম রুবেল। তার পুরো নাম কাজী মো: রুবেল। দীর্ঘ প্রায় ত্রিশ বছর যাবত তিনি ফরিদপুর জেলা সদর থেকে সাংবাদিকতার সাথে জড়িত। এর আগে তিনি বাংলাবাজার পত্রিকায় সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেছেন। একজন বিনয়ী ও হাস্যোজ্জল সহকর্মী হিসেবে কেএম রুবেল সহকর্মীদের কাছে পরিচিত ছিলেন। তার বড় ছেলে কাজী তামিম ইসলাম ফরিদপুর কৃষি ইন্সটিটিউটে কৃষি ডিপ্লোমার ৫ম বর্ষের ছাত্র। ছোট ছেলে কাজী লামীম ইসলাম ফরিদপুর টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইন্সটিটিউটের নিউ টেনের ছাত্র। তার বৃদ্ধা মা হাসিনা বেগম (৮০) শারিরীকভাবে অসুস্থ।

শনিবার দুপুর ১২টার দিকে তার লাশ ফরিদপুর প্রেসক্লাবে আনা হয়। এখানে সর্বস্তরের মানুষ তার মরদেহে ফুল দিথে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।বাদ জোহর বায়তুল আমান ঈদগাহ মাঠে জানাযা শেষে তাকে বিলমামুদপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category