• বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:২০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
সদরপুরে প্রধানমন্ত্রীর উপহার গ্রহন করলেন ১১৪ জন শিক্ষার্থী এবার শহরের সৌন্দর্য বাড়াতে ৫০টি জবা ফুল গাছ রোপন করলেন সেই বৃক্ষ প্রেমিক স্কুল শিক্ষক নুরুল ইসলাম কুমার নদের দূষণ-দখল বন্ধে নৌ-শোভাযাত্রা ফরিদপুরে হত দরিদ্র ১৭৫০টি পরিবারে মাঝে কোরবানীর মাংস বিতরন ফরিদপুরে সাইবার সহিংসতা রোধে ‘ফ্রেন্ড রেইজার’ ডিবেট মরহুম শেখ ছৈজদ্দিন আল চিস্তির ওফাৎ দিবসে  দোয়া ও মিলাদ মাহফিল ফরিদপুরের কুমার নদ রক্ষায় জেলা প্রশাসনের অভিযান শুরু ফরিদপুরে পিকেএসএফ ও বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় এসডিসি’তে রেইজ প্রকল্পের ‘উদ্যোক্তা উন্নয়ন’ প্রশিক্ষণ শুরু ঢাকা- ফরিদপুর ভাঙ্গায় ট্রেন চলাচল শুরু সেপ্টেম্বরে: রেলমন্ত্রী ফরিদপুরে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সাথে অংশীজনের সভা

নগরকান্দায় সৌদি খেজুরের বাগান করে সফল জামাল মুন্সী

ভয়েস অব ফরিদপুর নিউজ : / ২৪২ Time View
Update : রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০২২

ফরিদপুরের নগরকান্দায় সৌদি আরবের খেজুরের বাগান করে সফলতার মুখ দেখছেন ইঞ্জিনিয়ার জামাল হোসেন মুন্সী। উপজেলার চরযশোরদী ইউনিয়নের নিখোঁরহাটি গ্রামের আয়নাল হক মুন্সীর পুত্র ইঞ্জিনিয়ার জামাল হোসেন মুন্সি। বাড়ির পাশে ৫২ শতাংশ জমিতে সৌদি আরবের খেজুর গাছের চারা রোপণ করেছেন। বারহি, মরিয়ম ও খুনেজি জাতীয় খেজুরের চাষ করেছেন তিনি। গাছ রোপনের সাড়ে তিন বছরের মধ্যে গাছগুলোতে পর্যাপ্ত খেজুর ধরতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে ফল পাকতে শুরু হয়েছে। খুবই সুস্বাদু, মিষ্টি ও উন্নত জাতের খেজুরগুলো দেখতে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে শত শত মানুষ ছুটে আসছেন।

এছাড়া এই জমিতে ড্রাগন ফলের বাগান করা হয়েছে। কয়েক বছর ধরে বাগানের ড্রাগন ফল বিক্রি করে প্রচুর লাভবান হয়েছেন বাগানের মালিক ইঞ্জিনিয়ার জামাল মুন্সি। ড্রাগনের পাশাপাশি সে সৌদি খেজুরের বাগান করেও তিনি আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন। লেখা পড়া শেষ করে ঢাকায় নিজেই ব্যবসা শুরু করেন। তার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এশিয়ান পাওয়ারটেক কোঃ লিঃ। এর পরিচালক জামাল মুন্সী নিজেই। ব্যবসার পাশাপাশি গ্রামের বাড়ীতে শুরু করেন এ ফলের আবাদ।

বাগানের মালিক ইঞ্জিনিয়ার জামাল মুন্সি বলেন, বাড়ির পাশে একটি জমিতে কয়েক বছর আগে প্রথমে ড্রাগন ফল গাছের চারা রোপণ করি। এরপর সৌদিআরবের কয়েকটি উন্নত জাতের খেজুর গাছের চারা রোপণ করি। আমি ড্র্রগন ফল বিক্রি করে প্রচুর লাভবান হয়েছি। এ বছর গাছে প্রচুর খেজুর ধরেছে এবং পাকতে শুরু করেছে। খেজুরের মান ও ফলন খুবই ভালো হয়েছে। আশা করছি খেজুর বিক্রি করেও আমি লাভবান হতে পারববো। আমি এলাকায় এ ধরনের আরও কয়েকটি বাগান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category